BDFile Telegram channel

২৪ ফেব, ২০২৪

সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

বাংলাদেশ সরকার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সাংস্কৃতিক কোটা শাখা

প্রত্যয়ন পত্র

ক্রমিক নম্বরঃ [ক্রমিক নম্বর লিখুন]

ইহা দ্বারা প্রত্যয়িত করা হইল যে,

নামঃ [আপনার নাম লিখুন] পিতা/স্বামীর নামঃ [আপনার পিতা/স্বামীর নাম লিখুন] ঠিকানাঃ [আপনার ঠিকানা লিখুন] পেশাঃ [আপনার পেশা লিখুন] জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরঃ [আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর লিখুন]

উপরোক্ত ব্যক্তি [বিষয়/ক্ষেত্র] বিষয়ে একজন প্রতিভাবান শিল্পী/সাংস্কৃতিক কর্মী হিসেবে নিবন্ধিত।

এই প্রত্যয়ন পত্রটি [উদ্দেশ্য] জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্রত্যয়ন পত্রটি [তারিখ] পর্যন্ত বৈধ।

স্বাক্ষর

[সাংস্কৃতিক কোটা শাখার কর্মকর্তার স্বাক্ষর]

[কর্তৃপক্ষের নাম]

[যোগাযোগের তথ্য]

নোট:

  • এই প্রত্যয়ন পত্রটি একটি নমুনা। আপনার প্রয়োজন অনুসারে এটি পরিবর্তন করতে পারেন।
  • প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন করার জন্য আপনাকে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাংস্কৃতিক কোটা শাখার সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
  • প্রত্যয়ন পত্রের জন্য আবেদন করার সময় আপনাকে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র
  • প্রশিক্ষণ/অভিজ্ঞতার সনদপত্র (যদি থাকে)
  • [বিষয়/ক্ষেত্র] বিষয়ে প্রতিভার প্রমাণ
  • আবেদন ফর্ম

আবেদন ফর্ম এবং আরও তথ্যের জন্য:

  • সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট: https://www.moc.gov.bd/
  • সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাংস্কৃতিক কোটা শাখা: [ভুল URL সরানো হয়েছে]

আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য সহায়ক হবে।


সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্র হলো বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত একটি সনদ যা একজন ব্যক্তির সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ ও দক্ষতার স্বীকৃতি প্রদান করে।

এই প্রত্যয়ন পত্রের প্রয়োজনীয়তা:

  • সরকারি চাকরিতে: বাংলাদেশের সরকারি চাকরির কোটা প্রক্রিয়ায় সাংস্কৃতিক কোটা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে: বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে সাংস্কৃতিক কোটার সুবিধা পাওয়ার জন্য এই প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন।
  • সাংস্কৃতিক অনুদান: সরকারি ও বেসরকারিভাবে প্রদত্ত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুদানের জন্য আবেদন করার সময় এই প্রত্যয়ন পত্র জমা দিতে হয়।
  • সাংস্কৃতিক ভিসা: বিভিন্ন দেশে সাংস্কৃতিক ভিসার জন্য আবেদন করার সময় এই প্রত্যয়ন পত্র সহায়ক হতে পারে।

সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্র পাওয়ার জন্য:

  • আবেদন: আপনাকে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: আবেদনপত্রের সাথে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের প্রমাণ (যেমন, সনদ, পুরস্কার, প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি) জমা দিতে হবে।
  • সাক্ষাৎকার: আবেদনপত্র ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করার পর, মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত কমিটির সামনে আপনাকে সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করতে হবে।
  • প্রত্যয়ন পত্র: সাক্ষাৎকারে উত্তীর্ণ হলে আপনি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্র পাবেন।

প্রত্যয়ন পত্রের মেয়াদকাল:

  • সাংস্কৃতিক কোটা প্রত্যয়ন পত্রের মেয়াদকাল ৫ বছর।
  • মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগে আপনি নবায়নের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আরও তথ্যের জন্য:

  • সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট: https://www.moc.gov.bd/
  • সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ফোন নম্বর: +880 2 933 7941-45

0 Comments:

BDFile Telegram channel